সংগৃহীতঃ তুমি আজও স্মৃতি হয়ে প্রাদণে মিশে আছো প্রাণপ্রিয়তমা।
“অলমোস্ট ২ হাজার জন প্রশিক্ষণার্থী দাঁড়িয়ে আছে এখানে।সারদার কোন এক অগ্নিঝরা বিকেলে এলাইনমেন্টে ২৬ তম সার্জেন্ট, পেছনে ৪০ তম এএসপি(প্রবেশনারি), ৪০ তম ক্যাডেট সাব ইন্সপেক্টর ও টিআরসি-১৬৭ ব্যাচ দাঁড়িয়ে আছে।
পেছনের যে মাঠ টা দেখছেন না? এক চক্কর ঘুরে আসতে ১৩০০ মিটার, আর সময়? মাঝেমধ্যে তো ওস্তাদরা পারলে সাড়ে তিন মিনিটে নামায় দেয়, আসলে আসেন, নাহলে আরোও চক্কর। এই মাঠটাতে সকালে পিটিতে দুইবার চক্কর প্যারেড দুইবার চক্কর আর বিকালে প্যারেড দুই চক্কর।এখানে ঘাম ঝরে আমাদের গল্প তৈরি হয়ে ওঠে ।
২৬ তম সার্জেন্ট ব্যাচ এর পাসিং আউট প্যারেড চলাকালীন সময়ে ড্রোন ভিউতে সম্পূর্ন সারদার মাঠ ও সকল প্রশিক্ষণার্থী একসাথে এই একটাই ছবি। এই ছবিটা কতটা মুল্য ও আবেগ বহন করে তা শুধুমাত্র আমরাই জানি।
কেউ কি ভাবতে পারে যে এক গগণবিদারী কমাণ্ডে এই সম্পূর্ণ মাঠ কেপে ওঠে? সবাই নড়ে ওঠে, কপাল ঘামতে শুরু করে, ভেতর থেকে আর্তনাদ আসে; আর কতদিন?
চাকরির শেষ দিন পর্যন্ত সারদার স্মৃতি হৃদয়ে গেথে থাকবে।
কষ্ট,ভালবাসা আর পুলিশ হওয়ার গল্পমালার আরেক
নাম সারদা।
প্রিন্ট