
হাসপাতালের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আশীষ কুমার চক্রবর্তী তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছেন। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৩ বছর। তিনি স্বামী ও চার সন্তান রেখে গেছেন।
চিকিৎসাধীন অবস্থায় কয়েকদিন আইসিইউতে ছিলেন ফরিদা পারভীন। ডায়ালাইসিসের পর হঠাৎ তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটে। এরপর চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। অবস্থার আরও অবনতি হলে গত বুধবার তাকে ভেন্টিলেশনে রাখা হয়। চিকিৎসকদের সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা সত্ত্বেও শেষরক্ষা হয়নি।
১৯৫৪ সালের ৩১ ডিসেম্বর নাটোরের সিংড়া থানায় জন্মগ্রহণ করেন ফরিদা পারভীন। মাত্র ১৪ বছর বয়সে, ১৯৬৮ সালে শুরু হয় তার পেশাদার সংগীতজীবন। পারিবারিক পরিবেশেই গানের প্রতি ভালোবাসা জন্মায় তার। গানের প্রতি ছিল বাবার গভীর অনুরাগ; দাদিও ছিলেন সংগীতানুরাগী। বাবার সরকারি চাকরির সুবাদে দেশের বিভিন্ন জেলায় ঘুরে বেড়াতে হলেও গান ছিল তার জীবনের অবিচ্ছেদ্য অংশ।